উন্নয়নের নজির হিসাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধির অঙ্ককে দশককাল ধরেই সামনে ধরে রাখছিল আওয়ামী লীগ। সংকটের মধ্যে এবার সেখানে লাগাম টেনেছেন নতুন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। নতুন অর্থবছরের বাজেটে উচ্চাভিলাষী না হয়ে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা তিনি ঠিক করেছেন বাজেটে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
মূল্যস্ফীতির খাঁড়ায় জনজীবনে যখন অসন্তোষ, তখন প্রবৃদ্ধির দিকে না তাকিয়ে মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার দিকে নজর দিতে সরকারের কাছে পরামর্শ রেখেছিলেন অর্থনীতিবিদরা। তাতে দৃশ্যত অর্থমন্ত্রীর সাড়া দেখা দিলেও এই প্রবৃদ্ধি অর্জন নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হয়ে দুটি বাজেট দেওয়া এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম।
চড়তে থাকা মূল্যস্ফীতিকে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে আটকে রাখার আশাবাদ অর্থমন্ত্রী করলেও তা নিয়েও সন্দিহান অর্থনীতিবিদরা। কীভাবে মূল্যস্ফীতি কমবে, তার কোনও দিক-নির্দেশনা বাজেটে না পাওয়ার কথাও বলছেন তারা।
দেশের অর্থনীতির সবচেয়ে আলোচিত ও উদ্বেগজনক সূচক এখন মূল্যস্ফীতি। বাজারের আগুনে মূল্যস্ফীতির পারদ চড়ছেই। গত ১৫ মাস ধরে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাবে গড় মূল্যস্ফীতির হার এখন ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ। খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ বলে বিবিএস হিসাব দিলেও বিআইডিএসের হিসাব তা ১৫ শতাংশ দেখাচ্ছে। বিদায়ী অর্থবছরের বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য থাকলেও তা সম্ভবপর হয়নি। এবার ৬ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য ঠিক করেছেন অর্থমন্ত্রী।
ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”
ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”
এই পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটকে সামনে রেখে সরকারকে সাত-পাঁচ ভেবে কাজ করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সংকটকালে সরকার নতুন বাজেটে কোন দিকগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়, সেটি দেখার বিষয়। তবে আমি মনে করি, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া উচিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, সে দিকটিতে। কারণ, বিগত দুই-তিন বছরে দেশে প্রধান প্রধান খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম এতটাই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশের সাধারণ মানুষের এখন তিন বেলার আহার জোটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।”
ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”
এই পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটকে সামনে রেখে সরকারকে সাত-পাঁচ ভেবে কাজ করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সংকটকালে সরকার নতুন বাজেটে কোন দিকগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়, সেটি দেখার বিষয়। তবে আমি মনে করি, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া উচিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, সে দিকটিতে। কারণ, বিগত দুই-তিন বছরে দেশে প্রধান প্রধান খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম এতটাই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশের সাধারণ মানুষের এখন তিন বেলার আহার জোটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।”
ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”
এই পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটকে সামনে রেখে সরকারকে সাত-পাঁচ ভেবে কাজ করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সংকটকালে সরকার নতুন বাজেটে কোন দিকগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়, সেটি দেখার বিষয়। তবে আমি মনে করি, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া উচিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, সে দিকটিতে। কারণ, বিগত দুই-তিন বছরে দেশে প্রধান প্রধান খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম এতটাই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশের সাধারণ মানুষের এখন তিন বেলার আহার জোটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।”
ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”
এই পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটকে সামনে রেখে সরকারকে সাত-পাঁচ ভেবে কাজ করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সংকটকালে সরকার নতুন বাজেটে কোন দিকগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়, সেটি দেখার বিষয়। তবে আমি মনে করি, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া উচিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, সে দিকটিতে। কারণ, বিগত দুই-তিন বছরে দেশে প্রধান প্রধান খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম এতটাই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশের সাধারণ মানুষের এখন তিন বেলার আহার জোটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।”
ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”
এই পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটকে সামনে রেখে সরকারকে সাত-পাঁচ ভেবে কাজ করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সংকটকালে সরকার নতুন বাজেটে কোন দিকগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়, সেটি দেখার বিষয়। তবে আমি মনে করি, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া উচিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, সে দিকটিতে। কারণ, বিগত দুই-তিন বছরে দেশে প্রধান প্রধান খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম এতটাই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশের সাধারণ মানুষের এখন তিন বেলার আহার জোটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।”
মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন আহমেদ, সাবেক গভর্নর
সূত্র : যমুনা টেলিভিশন
এম এম আকাশ, সাবেক অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
সূত্র : একাত্তর টেলিভিশন
ফাহমিদা খাতুন, নির্বাহী পরিচালক, সিপিডি
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায়
ওবায়দুল কাদের, সাধারণ সম্পাদক, আওয়ামী লীগ
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায়
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মহাসচিব, বিএনপি
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায়
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভাতার জন্য রাখা হয়েছে ৩৯ হাজার ৪১৯ কোটি টাকা।
এবারের বাজেটে প্রয়োজন ছিল ওই লক্ষ্যের যার মাধ্যমে কীভাবে অর্থনীতিকে আগের জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়। এরপর এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’র দিকে নিয়ে যাব।
“বাজেটে আমরা মূল্যস্ফীতি কমানোকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছি। আর এজন্য যা কিছু করা দরকার আমরা করবো।”
আগামী অর্থবছরে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ প্রস্তাবিত বাজেটে নেই বলে মনে করছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।
বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে যে অর্থ বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে, তা মোট বাজেটের মাত্র ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ। বরাদ্দের এই পরিমাণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত মানদণ্ডের প্রায় এক তৃতীয়াংশ।
চড়তে থাকা মূল্যস্ফীতিকে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে আটকে রাখার আশাবাদ অর্থমন্ত্রী করলেও তা নিয়েও সন্দিহান অর্থনীতিবিদরা।
স্বাস্থ্য খাতে ৪১ হাজার ৪০৮ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছেন অর্থমন্ত্রী, যা প্রস্তাবিত বাজেটের ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ।
প্রস্তাবনা অনুযায়ী, বেশি ভাড়া এমন কমিউনিটি সেন্টার বা কনভেনশন হল ভাড়া নিয়ে বিয়ে, জন্মদিন বা অন্য কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান করতে গেলে আয়কর রিটার্ন জমার রসিদ লাগবে।
বিশেষ দিনে কে কেমন পোশাক পরলেন তা নিয়ে আগ্রহের কমতি থাকে না মানুষের। সেই আগ্রহ থেকে বাদ যায় না প্রধানমন্ত্রীর শাড়িও।
এর মধ্যে তথ্য-প্রযুক্তি খাতের অন্তত ২০ ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সম্প্রসারণে তিন বছরের কর অবকাশ সুবিধার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।
টিআইবি বলছে, বাজেটে আবারও অপ্রদর্শিত অর্থ মাত্র ১৫ শতাংশ কর দিয়ে সাদা করার যে সুবিধা দেওয়া হয়েছে তাতে সৎ ও বৈধ আয়ের ব্যক্তিরা কর দিতে নিরুৎসাহিত হবেন।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবসম্মত ও গণমুখী বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বৃহস্পতিবার বিকেলে বাজেট পেশের পর জাতীয় সংসদ ভবনেই এ
এমনও হয়, অর্থমন্ত্রী এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগেই আরেক সাংবাদিক তাকে প্রশ্ন করতে শুরু করেন।
“এই বাজেটে এবার মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোকে নিশ্চিত করার জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, দেশীয় শিল্প, সামাজিক নিরাপত্তা—এগুলোকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে, যা মানুষের জীবন যাত্রা উন্নত করবে।”
“এই বাজেট হচ্ছে কালো টাকার বাজেট। কালো টাকা কী করে সাদা করা যায়, তার বাজেট; কী করে দুর্নীতি আরও বেশি করে করা যাবে, তার বাজেট। … কী করে দুর্নীতি আরও বিস্তৃত করা যায় তার বাজেট।”
“যারা সর্বোচ্চ আয় করে, তাদের দিতে হবে ৩০ শতাংশ ট্যাক্স, আর কালো টাকা সাদা করতে ১৫ শতাংশ ট্যাক্স দিলেই হচ্ছে। এর ফলে, আপনি করদাতাদের করলেন তিরস্কার এবং কর-ঋণ খেলাপিদের দিলেন পুরস্কার।”
“বাজেটে আমরা মূল্যস্ফীতি কমানোকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছি। আর এজন্য যা কিছু করা দরকার আমরা করবো।”
আগামী অর্থবছরে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ প্রস্তাবিত বাজেটে নেই বলে মনে করছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে আসায় আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তবে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের এই প্রধান খাতটির জন্য কিছু নীতি সহায়তার প্রস্তাব দেওয়া হলেও বর্তমান কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য আমাদের মূল প্রস্তাবগুলো প্রস্তাবিত বাজেটে প্রতিফলিত হয়নি।
এমনও হয়, অর্থমন্ত্রী এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগেই আরেক সাংবাদিক তাকে প্রশ্ন করতে শুরু করেন।
“এই বাজেটে এবার মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোকে নিশ্চিত করার জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, দেশীয় শিল্প, সামাজিক নিরাপত্তা—এগুলোকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে, যা মানুষের জীবন যাত্রা উন্নত করবে।”
“এই বাজেট হচ্ছে কালো টাকার বাজেট। কালো টাকা কী করে সাদা করা যায়, তার বাজেট; কী করে দুর্নীতি আরও বেশি করে করা যাবে, তার বাজেট। … কী করে দুর্নীতি আরও বিস্তৃত করা যায় তার বাজেট।”
“যারা সর্বোচ্চ আয় করে, তাদের দিতে হবে ৩০ শতাংশ ট্যাক্স, আর কালো টাকা সাদা করতে ১৫ শতাংশ ট্যাক্স দিলেই হচ্ছে। এর ফলে, আপনি করদাতাদের করলেন তিরস্কার এবং কর-ঋণ খেলাপিদের দিলেন পুরস্কার।”
“বাজেটে আমরা মূল্যস্ফীতি কমানোকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছি। আর এজন্য যা কিছু করা দরকার আমরা করবো।”