Beta
রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪
Beta
রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪

কোরবানির মাংসের অন্যরকম বাজার

খিলগাঁও রেলগেইট এলাকায় কোরবানির ঈদের দিন বসেছে এই বাজার। যেখানে পাওয়া যায় গরু-খাসির মাংস, তবে তুলনামূলক কম দামে। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
খিলগাঁও রেলগেইট এলাকায় কোরবানির ঈদের দিন বসেছে এই বাজার। যেখানে পাওয়া যায় গরু-খাসির মাংস, তবে তুলনামূলক কম দামে। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
কোরবানি ঈদে দরিদ্র মানুষকে যে মাংস বিলিয়ে দেন সামর্থ্যবানরা, সেই মাংসই সংগ্রহ করে অনেকে বিক্রি করে দেন। কোরবানির দানের মাংস কেনা-বেচার জন্যই বসেছে এই হাট। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
কোরবানি ঈদে দরিদ্র মানুষকে যে মাংস বিলিয়ে দেন সামর্থ্যবানরা, সেই মাংসই সংগ্রহ করে অনেকে বিক্রি করে দেন। কোরবানির দানের মাংস কেনা-বেচার জন্যই বসেছে এই হাট। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
হেঁটে হেঁটে দান হিসেবে সংগ্রহ করা মাংস বিক্রি করতে এসেছেন এরা। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
হেঁটে হেঁটে দান হিসেবে সংগ্রহ করা মাংস বিক্রি করতে এসেছেন এরা। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
খিলগাওঁয়ের এই হাটে গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজিতে। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
খিলগাওঁয়ের এই হাটে গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজিতে। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
অনেক বিক্রেতা এভাবে ভাগ ভাগ করে রেখেছেন মাংস। ক্রেতারা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী কিনে নিচ্ছেন মাংস। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
অনেক বিক্রেতা এভাবে ভাগ ভাগ করে রেখেছেন মাংস। ক্রেতারা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী কিনে নিচ্ছেন মাংসের ভাগ। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
খিলগাঁও রেলগেইট সংলগ্ন বাজারে দিনভর ছিল ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড়। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
খিলগাঁও রেলগেইট সংলগ্ন একদিনের এই বাজারে দিনভর ছিল ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড়। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
হয়ত নানা পথ ঘুরে, বিভিন্ন বাসা-বাড়ি থেকে চেয়ে জোগাড় করেছেন মাংস। তারপর কিছু লাভের আশায় সেই মাংস বিক্রি করতে নিয়ে এসেছেন খিলগাঁওয়ের এই বাজারে। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
হয়ত নানা পথ ঘুরে, বিভিন্ন বাসা-বাড়ি থেকে চেয়ে জোগাড় করেছেন মাংস। তারপর কিছু লাভের আশায় সেই মাংস বিক্রি করতে নিয়ে এসেছেন খিলগাঁওয়ের এই বাজারে। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
অনেকেই আছেন যাদের পক্ষে এত দাম দিয়ে মাংস কেনা সম্ভব না। আবার সামাজিক অবস্থানের কারণে কারও দুয়ারে গিয়ে মাংস চেয়ে আনাও সম্ভব না। তাদের জন্য এই বাজার আশীর্বাদের মতো। বছরে অন্তত একদিন বাজারদরের চেয়ে অনেক কম দামে মাংস কিনে খেতে পারেন তারা। ছবি : সকাল সন্ধ্যা
অনেকেই আছেন যাদের পক্ষে এত দাম দিয়ে মাংস কেনা সম্ভব না। আবার সামাজিক অবস্থানের কারণে কারও দুয়ারে গিয়ে মাংস চেয়ে আনাও সম্ভব না। তাদের জন্য এই বাজার আশীর্বাদের মতো। বছরে অন্তত একদিন বাজারদরের চেয়ে অনেক কম দামে মাংস কিনে খেতে পারেন তারা। ছবি : সকাল সন্ধ্যা

আরও পড়ুন