যে ৫২ জন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দাবি করে মামলা করেছে পুলিশ, তাদের মধ্যে ১২ জন ঘটনার দিন দেশেই ছিলেন না। এরা সবাই প্রবাসী, বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাস করছেন।
হাসপাতালটিতে চিকিৎসাধীন জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের আহত শিক্ষার্থীরা তার ওপর হামলা চালান।
শুক্রবার আলাদা অভিযান চালিয়ে খুলনার ডুমুরিয়া ও ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে এই হত্যায় জড়িত অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের সব আদালতের যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
মামলায় বলা হয়, মাহমুদুল হাসানের সঙ্গে খুশনাহারের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। এর জের ধরে ইমরানকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে তারা।
একাধিক মামলায় ২৮ জনকে গ্রেপ্তারও দেখানো হয়েছে, যাদেরকে মঙ্গলবার রাতে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক করা হয়।
রবিবার সূত্রাপুর থানার উপপরিদর্শক এ কে এম হাসান মাহমুদুল কবীর বাদী হয়ে এই মামলা করেন।
জামিনের প্রতিক্রিয়ায় মান্নান বলেন, “আমি আগেও পালিয়ে যাইনি। এখনও পালাব না। আদালত আমার বক্তব্য ও আমার আইনজীবীদের আবেদন বিবেচনায় নিয়ে আমাকে জামিন দিয়েছেন।”
অপহরণ ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ এনে গত ১ নভেম্বর সাংবাদিক মোল্লা জালাল ও তার সহযোগী সলেমান ওরফে সেলিমের বিরুদ্ধে ঢাকার শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন এক নারী।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহজাহানপুর থানার এসআই মেহেদী হাসান তাদের আদালতে হাজির করে পাঁচ দিন হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করেন।
ঘটনাস্থলে পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও ওই শিক্ষার্থীর পরিচয় জানাতে পারেনি তারা।
পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাদেরকে শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় রাজধানী ঢাকার উত্তরায় আলী হুসেন নামে এক ব্যক্তি নিহত হওয়ার ঘটনায় এ আবেদন করা হয়েছে।
রবিবার সুনামগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালতের বিচারক নির্জন কুমার মিত্র তার এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
“কারা বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে, কারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে চাচ্ছে, তাদের চিহ্নিত করা প্রয়োজন।”
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, এই মুহূর্তে জঙ্গি কিংবা সন্ত্রাসী হামলা হওয়ার মতো কোনও লক্ষণ তারা দেখছেন না। তারপরও সতর্ক পুলিশ যুক্তরাজ্যের আশঙ্কাগুলো যাচাই-বাছাই করছে।
পুলিশ বলছে, উত্তেজিত জনতা ওই যুবক ও তার কিছু আত্মীয়ের বাড়িতে হামলা চালিয়েছিল। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাদেরকে শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় রাজধানী ঢাকার উত্তরায় আলী হুসেন নামে এক ব্যক্তি নিহত হওয়ার ঘটনায় এ আবেদন করা হয়েছে।
রবিবার সুনামগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালতের বিচারক নির্জন কুমার মিত্র তার এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
“কারা বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে, কারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে চাচ্ছে, তাদের চিহ্নিত করা প্রয়োজন।”
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, এই মুহূর্তে জঙ্গি কিংবা সন্ত্রাসী হামলা হওয়ার মতো কোনও লক্ষণ তারা দেখছেন না। তারপরও সতর্ক পুলিশ যুক্তরাজ্যের আশঙ্কাগুলো যাচাই-বাছাই করছে।
পুলিশ বলছে, উত্তেজিত জনতা ওই যুবক ও তার কিছু আত্মীয়ের বাড়িতে হামলা চালিয়েছিল। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে।