নিজেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৭৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী বলেও পরিচয় দেন ওই নারী।
হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে আশ্বস্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলেও গুরুত্ব না দেওয়া এবং সময়মতো হাসপাতালে না আসাই এ রোগে এতো মৃত্যুর কারণ।
অব্যবস্থাপনার কারণে অক্টোবর মাসে ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা করা হচ্ছিল, তবে নভেম্বরে বছরের কোনও একক মাসে সর্বাধিক মৃত্যু দেখেছে দেশ।
নতুন ছয় জনকে নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু হলো ৪৯৪ জনের।
গত অক্টোবরে মারা গিয়েছিল ১৩৫ জন, নভেম্বরে তা বেড়ে হয়েছে ১৭৩।
ডেঙ্গুর প্রকোপ থামাতেই সরকার যেখানে হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান নতুন শঙ্কার জন্ম দিয়েছে।
বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮৩৭ জন।
এ সময়ে মশাবাহিত এ রোগে আক্রান্ত আরও ৮৮৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউটের চিকিৎসকরা বলছেন, মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থী অভিজিৎকে বাঁচাতে তাদের চেষ্টার কমতি ছিল না।
বিবার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
আগামী ১ জানুয়ারি থেকে এই নীতিমালা কার্যকর হবে।
খসড়ায় নিহত হিসেবে ৮৫৮ জন এবং আহত হিসেবে ১১ হাজার ৫৫১ জনের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে গ্রিন লাইফ হাসপাতালের চিকিৎসক সজীব নজরুল। তার বিরুদ্ধে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ রোগীর স্বজনের।
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ২৩৬ জন গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ সময়ে মশাবাহিত এ রোগে মৃত্যু হয়েছে একজনের। তাদের নিয়ে চলতি বছরে
গত ১৭ নভেম্বর ২৪ ঘণ্টায় মশাবাহিত এ রোগে সর্বোচ্চ এক হাজার ৩৮৯ জন হাসপাতালে ভর্তির তথ্য দিয়েছিল অধিদপ্তর। আর ২৩ নভেম্বর জানিয়েছিল এ রোগে সর্বোচ্চ ১০ জনের মৃত্যুর খবর।
বুধবার থেকে পরবর্তী তিন বছরের জন্য বৈশ্বিক এই জোটে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।
ডিসেম্বরে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ছয় হাজার ১৩৪ জন, মারা গেছে ৪৮ জন।
খসড়ায় নিহত হিসেবে ৮৫৮ জন এবং আহত হিসেবে ১১ হাজার ৫৫১ জনের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে গ্রিন লাইফ হাসপাতালের চিকিৎসক সজীব নজরুল। তার বিরুদ্ধে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ রোগীর স্বজনের।
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ২৩৬ জন গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ সময়ে মশাবাহিত এ রোগে মৃত্যু হয়েছে একজনের। তাদের নিয়ে চলতি বছরে
গত ১৭ নভেম্বর ২৪ ঘণ্টায় মশাবাহিত এ রোগে সর্বোচ্চ এক হাজার ৩৮৯ জন হাসপাতালে ভর্তির তথ্য দিয়েছিল অধিদপ্তর। আর ২৩ নভেম্বর জানিয়েছিল এ রোগে সর্বোচ্চ ১০ জনের মৃত্যুর খবর।
বুধবার থেকে পরবর্তী তিন বছরের জন্য বৈশ্বিক এই জোটে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।
ডিসেম্বরে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ছয় হাজার ১৩৪ জন, মারা গেছে ৪৮ জন।