আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেননি। তাই মাঠে তর্ক করেছেন একাধিকবার। অতিরিক্ত আবেদন করছিলেন উইকেট পাওয়ার জন্য। পরে আউটের আবেদনে আম্পায়ার সাড়া না দেওয়ায় মধাহ্ন বিরতিতে মাঠের বাইরে গিয়ে চেয়ারে লাথি মারেন। তাতে চেয়ার ভেঙে যায়। শান্ত আচরণের আকবর আলী এমন মেজাজ হারানোয় পেয়েছেন শাস্তি।
মাঠে অখেলোয়াড়োচিত আচরণ করায় দুই ম্যাচ নিষিদ্ধ হলেন রংপুর বিভাগের দল আকবর। দুটি অপরাধে ম্যাচ ফির ৯৫ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে তাকে। রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত বরিশাল ও রংপুর বিভাগের গত রাউন্ডে ম্যাচে এই শাস্তি পেয়েছেন আকবর।
এই শাস্তি পাওয়ায় জাতীয় লিগে আর খেলা হচ্ছে না আকবরের। পাঁচ ম্যাচে দুটি করে জয় ও ড্রয়ে রংপুর পয়েন্ট তালিকার দুইয়ে আছে। শেষ দুই ম্যাচে ভালো করলে শীর্ষে থাকা সিলেটকে চ্যালেঞ্জ জানানোর সুযোগ ছিল আকবরদের। কিন্তু অধিনায়ককেই পাচ্ছে না দলটি।
ম্যাচের তৃতীয় ও চতুর্থ দিনে এমন কাণ্ড করায় আচরণবিধির চতুর্থ ধারা ভঙ্গ করেছেন আকবর। তাই মোট ৫টি ডিমেরিট ও ম্যাচ ফি‘র ৯৫ শতাংশ অর্থ জরিমানা গুনতে হলো তাকে।