আগামী দুই মাসে দেশের ক্রিকেটে টি-টোয়েন্টির ভরা মৌসুমই যাবে বলতে হয়। ১১-২৪ ডিসেম্বর হবে জাতীয় লিগ টি-টোয়েন্টি। এরপর ৩০ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে বিপিএল।
টি-টোয়েন্টিতে দেশের ক্রিকেটারদের পিছিয়ে থাকা দূর করতে অনেকদিন ধরেই ঘরোয়া একটি টি-টোয়েন্টির আবেদন ছিল বিসিবির কাছে। ক্রিকেটারদের সেই আবেদন পূরণ হচ্ছে। আনুষ্ঠানিক ভাবে আলোর মুখ দেখছে জাতীয় লিগ টি-টোয়েন্টি।
শনিবার ঢাকার একটি হোটেলে এই আসরের উদ্বোধন করবে বিসিবি। টুর্নামেন্টের প্লাটিনাম পার্টনার আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক। গোল্ড পার্টনার ওয়ালটন। আর সিলভার পার্টনার লিলি লোশন। খেলা সরাসরি দেখাবে টি-স্পোর্টস ও ফ্যানকোড অনলাইন মাধ্যমে।
৮ দলের এই আসরে প্রতি দল একে অপরের সঙ্গে একটি করে ম্যাচ খেলতে পারবে। সে হিসেবে প্রতি দল মোট ৭ ম্যাচ করে পাচ্ছে। ফাইনালিস্ট দুই দল পাবে ৮ ম্যাচ। টুর্নামেন্টটি হবে মোট ২৯ ম্যাচের। অবশ্য সূচি এখনও ঠিক হয়নি। সে ঘোষণাই আসবে শনিবার।
এছাড়া এই আসরের ভেন্যুও ঠিক হয়নি। তবে খেলা হওয়া এবং আবাসন সুবিধাসহ যে মাঠগুলো সবচেয়ে বেশি প্রস্তুত সেখানেই খেলা হবে। সেই হিসেবে সিলেটের নাম উঠে আসছে। দুটো মাঠ থাকায় এখানে রাউন্ড রবিন পর্বের খেলা রাখা হবে। আর নকআউট পর্বের খেলা রাখা হবে মিরপুর বা চট্টগ্রামে।