রোমাঞ্চ আর নাটকই হল মিলান ডার্বিতে। এসি মিলানের জালে ইন্টার মিলান বল পাঠাল তিনবার, তিনটা গোলই বাতিল অফসাইড আর ফাউলের জন্য! পোস্টে লেগে ফিরল তাদের তিন তিনটা শট। যখন মনে হচ্ছিল দুর্ভাগ্য সঙ্গী তাদের, তখনই সৌভাগ্যের গোল। ইনজুরি টাইমের তৃতীয় মিনিটের গোলে এসি মিলানের সঙ্গে ১-১ সমতায় মাঠ ছাড়ল ইন্টার।
বিরতির আগে ইন্টারের ফেদেরিকো দিমার্কো ও লাউতারো মার্তিনেসেরলাউতারো গোল বাতিল হয় অফসাইডের জন্য। ৬৪ মিনিটে মার্তিনেসের আরও একবার বল জালে পাঠালেও গোল হয়নি ফাউলের কারণে।
ফল
প্রিমিয়ার লিগ
ইউনাইটেড ০ : ২ প্যালেস
আর্সেনাল ৫ : ১ সিটি
সিরি ‘এ’
এসি মিলান ১ : ১ ইন্টার মিলান
জুভেন্টাস ৪ : ১ এম্পোলি
লা লিগা
বার্সেলোনা ১ : ০ আলাভেস
বেতিস ২ : ২ অ্যাথলেতিক
৪৫তম মিনিটে টিয়ানি রেইন্ডার্স এগিয়ে নেন এসি মিলানকে। ইনজুরি টাইমের তৃতীয় মিনিটে ডি ভ্রেইয়ের গোলে হার এড়ায় ইন্টার। রোমাঞ্চকর ড্রয়ে ২২ ম্যাচে ৫১ পয়েন্ট নিয়ে সিরি ‘এ’তে এখন দুই নম্বরে ইন্টার মিলান। সমান ম্যাচে ৩৫ পয়েন্ট নিয়ে ৮ নম্বরে এসি মিলান।
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনাল ৫-১ গোলে বিধ্বস্ত করেছে ম্যানচেস্টার সিটিকে। মার্টিন ওডেগার্ডের দ্বিতীয় মিনিটের গোল ৫৬ মিনিটে ফিরিয়েছিলেন আর্লিং হলান্ড। এরপর ৫৬ মিনিটে টমাস পার্টি, ৬২ মিনিটে মাইলস লুইস-স্কেলি, ৭৬ মিনিটে কাই হাভার্টজ আর ইনজুরি টাইমে ইথান নোয়ানেরি দুর্দান্ত এক গোলে বিধ্বস্তই হয় সিটি।
প্রিমিয়ার লিগের কোনো অ্যাওয়ে ম্যাচে ২০০৮ সালের পর ৫ গোল হজম করল সিটি। ২০০৮ সালের মে মাসে মিডলসবরোর বিপক্ষে তারা হেরেছিল ৮-১ গোলে।
২৪ ম্যাচে ১৪ জয় ও ৮ ড্রয়ে ৫০ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আছে আর্সেনাল। ২৩ ম্যাচে ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে একে লিভারপুল। ২৪ ম্যাচে ৪১ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে ম্যানসিটি।
এদিকে লা লিগার লড়াই জমিয়ে তুলেছে বার্সা। রবার্ট লেভানদোস্কির একমাত্র গোলে তারা ১-০ ব্যবধানে হারিয়েছে আলাভেসকে। ২২ ম্যাচ খেলে সবার ওপরে থাকা রিয়ালের পয়েন্ট ৪৯। সমান ম্যাচে তিনে থাকা বার্সার পয়েন্ট এখন ৪৫। আর আতলেতিকো মাদ্রিদ দুইয়ে আছে ২২ ম্যাচে ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে।
