চালের বাজার চড়ছে কেন
চালের মজুত ৮ লাখ টনে নেমেছে, আমদানি শুরু, তবুও জানুয়ারির আগে দাম কমার সম্ভাবনা নেই।
চালের মজুত ৮ লাখ টনে নেমেছে, আমদানি শুরু, তবুও জানুয়ারির আগে দাম কমার সম্ভাবনা নেই।
রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধিতে ‘চমক’ দেখাচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
এই বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমছে, প্রধান প্রতিযোগী ভিয়েতনামের রপ্তানি বাড়ছে; কম্বোডিয়া ও পাকিস্তানেরও বেড়েছে। ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে ভারতের পোশাক রপ্তানি প্রবৃদ্ধিও।
রপ্তানিকারকরা অনেক দিন ধরেই অভিযোগ করছিলেন, ইপিবি রপ্তানি আয়ের ফোলানো-ফাঁপানো তথ্য দিচ্ছে। সেই অভিযোগ ধরা পড়ে গত জুলাইয়ে।
সরকারের রাজস্ব আয়ে ঘাটতি এবং বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ সংকট মোকাবিলায় সঞ্চপত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
নানা ঝুঁকিতে সঙিন অর্থনীতিতে একটার পর একটা ধাক্কা লেগেই আছে।
অন্য কানাঘুষাও শোনা যাচ্ছে। পুঁজিবাজারে নাকি নতুন ‘দরবেশ’ এর আগমন ঘটেছে।
প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স বাড়ায় গত দেড় মাস অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচক ঊর্ধ্বমূখী ধারায় ছিল।
পেনশন কর্তৃপক্ষ বলছে, বন্ধ তো হচ্ছেই না, বরং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই প্রক্রিয়া আরও গতিশীল করতে চাইছে।
গত বছর প্রবৃদ্ধি তো দূরের কথা, উল্টো ২৫ শতাংশ কমেছিল। সেই নেতিবাচক ধারা চলতি বছরেরও অব্যাহত রয়েছে।
চালের মজুত ৮ লাখ টনে নেমেছে, আমদানি শুরু, তবুও জানুয়ারির আগে দাম কমার সম্ভাবনা নেই।
রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধিতে ‘চমক’ দেখাচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
এই বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমছে, প্রধান প্রতিযোগী ভিয়েতনামের রপ্তানি বাড়ছে; কম্বোডিয়া ও পাকিস্তানেরও বেড়েছে। ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে ভারতের পোশাক রপ্তানি প্রবৃদ্ধিও।
রপ্তানিকারকরা অনেক দিন ধরেই অভিযোগ করছিলেন, ইপিবি রপ্তানি আয়ের ফোলানো-ফাঁপানো তথ্য দিচ্ছে। সেই অভিযোগ ধরা পড়ে গত জুলাইয়ে।
সরকারের রাজস্ব আয়ে ঘাটতি এবং বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ সংকট মোকাবিলায় সঞ্চপত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
নানা ঝুঁকিতে সঙিন অর্থনীতিতে একটার পর একটা ধাক্কা লেগেই আছে।
অন্য কানাঘুষাও শোনা যাচ্ছে। পুঁজিবাজারে নাকি নতুন ‘দরবেশ’ এর আগমন ঘটেছে।
প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স বাড়ায় গত দেড় মাস অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচক ঊর্ধ্বমূখী ধারায় ছিল।
পেনশন কর্তৃপক্ষ বলছে, বন্ধ তো হচ্ছেই না, বরং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই প্রক্রিয়া আরও গতিশীল করতে চাইছে।
গত বছর প্রবৃদ্ধি তো দূরের কথা, উল্টো ২৫ শতাংশ কমেছিল। সেই নেতিবাচক ধারা চলতি বছরেরও অব্যাহত রয়েছে।