![](https://www.shokalshondha.com/wp-content/uploads/2024/01/11-MUIDUL-ISLAM-960x540-1.jpg)
দুদক গদাইলস্করী ছেড়ে অটোমোবাইলের গতি পাবে কবে
মামলা না থাকলেও আপাত বিশ্বাসযোগ্য তথ্য ও যৌক্তিক সন্দেহ থাকলেই দুর্নীতিবাজকে দুদক গ্রেপ্তার করতে পারে, পরিষ্কার কথা আপিল বিভাগের…
মামলা না থাকলেও আপাত বিশ্বাসযোগ্য তথ্য ও যৌক্তিক সন্দেহ থাকলেই দুর্নীতিবাজকে দুদক গ্রেপ্তার করতে পারে, পরিষ্কার কথা আপিল বিভাগের…
ফলে, পূর্ব বাংলায় শুধু সিলেটের কৃষি জমিতে হিন্দু বিধবা স্ত্রীরা এবং বিধবা পুত্রবধু ও বিধবা পৌত্রবধুরা ১৯৩৭ সালের ঐ আইন অনুযায়ী ভাগ পাবার হকদার হয়।
আর তাই, পাঞ্জাব, মাদ্রাজ আর বেঙ্গল—এই ৩টি প্রদেশের কৃষি জমিতে হিন্দু বিধবারা পুত্র-পৌত্র-প্রপৌত্রদের সাথে একই সময়ে উত্তরাধিকারিণী হবার সুযোগ পায়নি ব্রিটিশ ভারত বিভক্তির আগে পর্যন্ত।
১৭৫৭-তে নবাব সিরাজের বাংলা যখন কোম্পানির বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির হাতে যায় তখনো কোম্পানি চলছিল রাজসনদে, লাগাম ছিল বোর্ড অব ডিরেক্টর্সের হাতে।
ভারতীয় হিন্দু-মুসলমানদের ধর্মশাস্ত্রগুলো সংস্কৃত থেকে ফারসি, ফারসি থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করিয়ে সংকলিত করে বানাতে থাকে হিন্দু ও মুসলিম আইনের ইংরেজি সব গ্রন্থ।
না, কোনো বিধবা স্ত্রীর কোনো ভাগ নাই তাতে। বিধবা স্ত্রীই শুধু নয়, বধূ-মাতা-কন্যা-ভগ্নি, বিধবা কিংবা সধবা কোনো নারীই কখনো মিতাক্ষরা যৌথ পারিবারিক সম্পত্তিতে ওয়ারিশ-উত্তরাধিকারিণী হতে পারে না শাস্ত্রীয় আইনে।
মিতাক্ষরা হিন্দু শাস্ত্রীয় আইনই প্রচলিত হয়ে পড়ে ভারতবর্ষের বাকি সব মুলুকে। দায়ভাগ হিন্দু শাস্ত্রীয় আইন রইল পড়ে শুধু বঙ্গে। দায়ভাগকে তাই বঙ্গীয় মতবাদও বলে।
নন্দ কুমারের গলায় দড়ি দিয়ে লটকানো সারা হয় সুপ্রিম কোর্ট অব জুডিক্যারের এক বিচারেই। ‘First Judicial Killing’ বলে কুখ্যাত হয়ে আছে যা বাংলার বিচারের ইতিহাসে।
“মারে কাউন্সিল রাখে জুডিক্যাচার! রাখে কাউন্সিল মারে জুডিক্যাচার! ব্রিটিশের এ এক জবর যন্ত্র সুপ্রিম কোর্ট অব জুডিক্যাচার!”— বলেছেন খোদ মেকলে সাহেব।
বাংলার একতৃতীয়াংশ লোক মারা যাওয়া ১৭৬৯-৭০ খ্রিষ্টাব্দের সেই দুর্ভিক্ষের বাংলা সন ছিল ১১৭৬, ‘ছিয়াত্তরের মন্বন্তর’ নামে কুখ্যাত হয়ে আছে যা বাংলার ইতিহাসে, তার আগে আর এমনটা ঘটেনি বাংলাতে
মামলা না থাকলেও আপাত বিশ্বাসযোগ্য তথ্য ও যৌক্তিক সন্দেহ থাকলেই দুর্নীতিবাজকে দুদক গ্রেপ্তার করতে পারে, পরিষ্কার কথা আপিল বিভাগের…
ফলে, পূর্ব বাংলায় শুধু সিলেটের কৃষি জমিতে হিন্দু বিধবা স্ত্রীরা এবং বিধবা পুত্রবধু ও বিধবা পৌত্রবধুরা ১৯৩৭ সালের ঐ আইন অনুযায়ী ভাগ পাবার হকদার হয়।
আর তাই, পাঞ্জাব, মাদ্রাজ আর বেঙ্গল—এই ৩টি প্রদেশের কৃষি জমিতে হিন্দু বিধবারা পুত্র-পৌত্র-প্রপৌত্রদের সাথে একই সময়ে উত্তরাধিকারিণী হবার সুযোগ পায়নি ব্রিটিশ ভারত বিভক্তির আগে পর্যন্ত।
১৭৫৭-তে নবাব সিরাজের বাংলা যখন কোম্পানির বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির হাতে যায় তখনো কোম্পানি চলছিল রাজসনদে, লাগাম ছিল বোর্ড অব ডিরেক্টর্সের হাতে।
ভারতীয় হিন্দু-মুসলমানদের ধর্মশাস্ত্রগুলো সংস্কৃত থেকে ফারসি, ফারসি থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করিয়ে সংকলিত করে বানাতে থাকে হিন্দু ও মুসলিম আইনের ইংরেজি সব গ্রন্থ।
না, কোনো বিধবা স্ত্রীর কোনো ভাগ নাই তাতে। বিধবা স্ত্রীই শুধু নয়, বধূ-মাতা-কন্যা-ভগ্নি, বিধবা কিংবা সধবা কোনো নারীই কখনো মিতাক্ষরা যৌথ পারিবারিক সম্পত্তিতে ওয়ারিশ-উত্তরাধিকারিণী হতে পারে না শাস্ত্রীয় আইনে।
মিতাক্ষরা হিন্দু শাস্ত্রীয় আইনই প্রচলিত হয়ে পড়ে ভারতবর্ষের বাকি সব মুলুকে। দায়ভাগ হিন্দু শাস্ত্রীয় আইন রইল পড়ে শুধু বঙ্গে। দায়ভাগকে তাই বঙ্গীয় মতবাদও বলে।
নন্দ কুমারের গলায় দড়ি দিয়ে লটকানো সারা হয় সুপ্রিম কোর্ট অব জুডিক্যারের এক বিচারেই। ‘First Judicial Killing’ বলে কুখ্যাত হয়ে আছে যা বাংলার বিচারের ইতিহাসে।
“মারে কাউন্সিল রাখে জুডিক্যাচার! রাখে কাউন্সিল মারে জুডিক্যাচার! ব্রিটিশের এ এক জবর যন্ত্র সুপ্রিম কোর্ট অব জুডিক্যাচার!”— বলেছেন খোদ মেকলে সাহেব।
বাংলার একতৃতীয়াংশ লোক মারা যাওয়া ১৭৬৯-৭০ খ্রিষ্টাব্দের সেই দুর্ভিক্ষের বাংলা সন ছিল ১১৭৬, ‘ছিয়াত্তরের মন্বন্তর’ নামে কুখ্যাত হয়ে আছে যা বাংলার ইতিহাসে, তার আগে আর এমনটা ঘটেনি বাংলাতে