বিচার বিভাগ সংস্কারের খসড়া রূপরেখা-৩
হেরে যায় বাংলা, জিতে যায় ইংরেজি, যুক্তির মারপ্যাঁচে। সেই সনাতন যুক্তি, ফাঁক আছে বাংলা ভাষা প্রচলন আইনেই! সেই ফাঁকে পেনাল্টি গোল পেয়ে জিতে যায় ইংরেজি বাংলার বিচারালয়ে!
হেরে যায় বাংলা, জিতে যায় ইংরেজি, যুক্তির মারপ্যাঁচে। সেই সনাতন যুক্তি, ফাঁক আছে বাংলা ভাষা প্রচলন আইনেই! সেই ফাঁকে পেনাল্টি গোল পেয়ে জিতে যায় ইংরেজি বাংলার বিচারালয়ে!
১৯৪৮ সালের ‘ইউনিভার্সাল ডিক্ল্যারেশন অব হিউম্যান রাইটস’-সহ দুনিয়ার তাবৎ ভালো ভালো কথা লিখেছি সংবিধানে। ভালো কোনও ব্যবস্থা কি করেছি সে অনুপাতে!
আমাদের বিচার বিভাগ স্বাধীন নাকি স্বাধীন নয় সেটা তর্কসাপেক্ষ। সরকারি দলে যারা থাকেন তারা বলেন স্বাধীন, বিরোধী দলে যারা থাকেন তারা বলেন সরকারের আজ্ঞাবহ।
দুদক কি তবে সত্যিই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না! মিছেমিছিই মামলা করে আর তোলে!
কাকে যে কোন মামলায় গ্রেপ্তার দেখাবে তা আগে থেকে জানে না কেউ! ধরা পড়লে একটা না একটাতে দিলেই হলো! কী দারুণ সুবিধে পুলিশের!
মাত্র ৩৫২ টাকা ৬৯ পয়সার সারের দুর্নীতির মামলার নিষ্পত্তি হতে যদি ৫৩ বছর লাগে তাহলে কোটি কোটি, শত কোটি, হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির মামলার বিচার শেষ হবে কত শত বছরে?
হায় হায়! এত কাণ্ড করে এত দিন পরে এসে এ কী কথা সরকারের মুখে! নির্যাতন নিপীড়নের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রকে মানবাধিকারের এত কথা বলা ছিল ১৯৭২-এ আমাদেরই সংবিধানে!
কাউকে কখন কিভাবে গ্রেপ্তার করা যাবে, গ্রেপ্তারের সময় ও গ্রেপ্তারের পরে কি কি করতে হবে, কিভাবে আদালতে তোলা হবে এবং এসব ক্ষেত্রে পুলিশ ও জজ-ম্যাজিস্ট্রেটরা কী করবেন
ইনকাম ট্যাক্স রিটার্নে এক ফরমেটে, আবার সরকারের কাছে আরেক ফরমেটে?
মামলা না থাকলেও আপাত বিশ্বাসযোগ্য তথ্য ও যৌক্তিক সন্দেহ থাকলেই দুর্নীতিবাজকে দুদক গ্রেপ্তার করতে পারে, পরিষ্কার কথা আপিল বিভাগের…
হেরে যায় বাংলা, জিতে যায় ইংরেজি, যুক্তির মারপ্যাঁচে। সেই সনাতন যুক্তি, ফাঁক আছে বাংলা ভাষা প্রচলন আইনেই! সেই ফাঁকে পেনাল্টি গোল পেয়ে জিতে যায় ইংরেজি বাংলার বিচারালয়ে!
১৯৪৮ সালের ‘ইউনিভার্সাল ডিক্ল্যারেশন অব হিউম্যান রাইটস’-সহ দুনিয়ার তাবৎ ভালো ভালো কথা লিখেছি সংবিধানে। ভালো কোনও ব্যবস্থা কি করেছি সে অনুপাতে!
আমাদের বিচার বিভাগ স্বাধীন নাকি স্বাধীন নয় সেটা তর্কসাপেক্ষ। সরকারি দলে যারা থাকেন তারা বলেন স্বাধীন, বিরোধী দলে যারা থাকেন তারা বলেন সরকারের আজ্ঞাবহ।
দুদক কি তবে সত্যিই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না! মিছেমিছিই মামলা করে আর তোলে!
কাকে যে কোন মামলায় গ্রেপ্তার দেখাবে তা আগে থেকে জানে না কেউ! ধরা পড়লে একটা না একটাতে দিলেই হলো! কী দারুণ সুবিধে পুলিশের!
মাত্র ৩৫২ টাকা ৬৯ পয়সার সারের দুর্নীতির মামলার নিষ্পত্তি হতে যদি ৫৩ বছর লাগে তাহলে কোটি কোটি, শত কোটি, হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির মামলার বিচার শেষ হবে কত শত বছরে?
হায় হায়! এত কাণ্ড করে এত দিন পরে এসে এ কী কথা সরকারের মুখে! নির্যাতন নিপীড়নের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রকে মানবাধিকারের এত কথা বলা ছিল ১৯৭২-এ আমাদেরই সংবিধানে!
কাউকে কখন কিভাবে গ্রেপ্তার করা যাবে, গ্রেপ্তারের সময় ও গ্রেপ্তারের পরে কি কি করতে হবে, কিভাবে আদালতে তোলা হবে এবং এসব ক্ষেত্রে পুলিশ ও জজ-ম্যাজিস্ট্রেটরা কী করবেন
ইনকাম ট্যাক্স রিটার্নে এক ফরমেটে, আবার সরকারের কাছে আরেক ফরমেটে?
মামলা না থাকলেও আপাত বিশ্বাসযোগ্য তথ্য ও যৌক্তিক সন্দেহ থাকলেই দুর্নীতিবাজকে দুদক গ্রেপ্তার করতে পারে, পরিষ্কার কথা আপিল বিভাগের…