Beta
বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪
Beta
বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪

বার্বাডোসের মাটিতে ভারতের পতাকা

১১১১১১১১১১১১১১১
Picture of ক্রীড়া ডেস্ক

ক্রীড়া ডেস্ক

সেমিফাইনাল শেষে ড্রেসিংরুমে ফুঁপিয়ে কেঁদেছিলেন রোহিত শর্মা। ফাইনাল শেষে আর ড্রেসিংরুমে নয়। মাঠেই কান্নায় ভেঙে পড়েন ভারতীয় অধিনায়ক। আবেগী রোহিতকে দেখে নিজেদের ধরে রাখতে পারেননি জাসপ্রিত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজসহ দলের অন্য ক্রিকেটাররাও।

এই কান্নার রেশ ছড়িয়ে পড়ে গ্যালারিতেও। এটা দীর্ঘ ১৭ বছর পর আরও একবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতার কান্না। বারবার ফাইনালে পৌঁছেও শিরোপা জিততে না পারার শাপমোচন। এরই স্মারক হিসেবে ম্যাচ শেষে ভারতের একটি পতাকা বার্বাডোসের মাঠে পুঁতে দেন রোহিত।

টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতে জাসপ্রিত বুমরা বলছিলেন, ‘‘সাধারণত আমি খুব একটা আবেগ প্রকাশ করি না। আজ নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি। আমরা সমস্যায় পড়েছিলাম। কিন্তু সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছি। এর চেয়ে ভাল অনুভূতি আর কিছু নেই। আমি একটা বল ধরে ধরেই ভাবি। বেশি চিন্তা করি না। এর চেয়ে ভাল অনুভূতি আমার ক্রিকেট জীবনে হয়নি।’’

ভারত জিততেই মাঠে নেমে পড়েছিলেন কোচ রাহুল দ্রাবিড়। বিশ্বসেরা হয়ে অধ্যায়টা শেষ করলেন তিনি। হার্দিক পান্ডিয়াকে জড়িয়ে ধরে চুমু খাচ্ছিলেন রোহিত। এরপর একে অপরকে জড়িয়ে ধরেছিলেন রোহিত ও বিরাট কোহলি। এটাই যে একসঙ্গে তাদের শেষ বিশ্বকাপ। বিশ্বজয়ের আনন্দে মাঠে নেমে পড়েছিলেন ক্রিকেটারদের পরিবারের সদস্যরাও। রোহিত আলিঙ্গন করছিলেন স্ত্রী রীতিকাকে।

 

অক্ষর প্যাটেল কাঁদো কাঁদো গলায় বলছিলেন, ‘‘গত কয়েক বছরে চোটের জন্য দেশের হয়ে খেলতে পারছিলাম না। তাই দেশের হয়ে কিছু একটা করতে চাইছিলাম। ব্যাট করতে নামার সময় কিছু ভাবিনি। কোচ রাহুল দ্রাবিড় বলেছিলেন, গিয়ে উপভোগ করতে। হঠাৎ করে নামতে হয়েছিল। তাই বেশি কিছু ভাবিনি।’’

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

ad

সর্বাধিক পঠিত