Beta
সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪
Beta
সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪

বাজেট ২০২৪-২৫

বাজেট এক নজরে
কার্ডের ওপর ট্যাপ করুন বা মাউসের কার্সর রাখুন

৭,৯৭,০০০ কোটি টাকার বাজেট

ক্ষত সারাতে প্রবৃদ্ধির ঘোড়া থামালেন অর্থমন্ত্রী

উন্নয়নের নজির হিসাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধির অঙ্ককে দশককাল ধরেই সামনে ধরে রাখছিল আওয়ামী লীগ। সংকটের মধ্যে এবার সেখানে লাগাম টেনেছেন নতুন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। নতুন অর্থবছরের বাজেটে উচ্চাভিলাষী না হয়ে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা তিনি ঠিক করেছেন বাজেটে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

মূল্যস্ফীতির খাঁড়ায় জনজীবনে যখন অসন্তোষ, তখন প্রবৃদ্ধির দিকে না তাকিয়ে মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার দিকে নজর দিতে সরকারের কাছে পরামর্শ রেখেছিলেন অর্থনীতিবিদরা। তাতে দৃশ্যত অর্থমন্ত্রীর সাড়া দেখা দিলেও এই প্রবৃদ্ধি অর্জন নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হয়ে দুটি বাজেট দেওয়া এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম।

চড়তে থাকা মূল্যস্ফীতিকে ৬ দশমিক ৫ শতাংশে আটকে রাখার আশাবাদ অর্থমন্ত্রী করলেও তা নিয়েও সন্দিহান অর্থনীতিবিদরা। কীভাবে মূল্যস্ফীতি কমবে, তার কোনও দিক-নির্দেশনা বাজেটে না পাওয়ার কথাও বলছেন তারা।

cpd

সিপিডি

মূল্যস্ফীতি ৬.৫ শতাংশে নামিয়ে আনা কীভাবে সম্ভব, সন্দিহান সিপিডি।
বিস্তারিত
1

এফবিসিসিআই

ঘাটতি মেটাতে সরকারের ব্যাংক ঋণের উচ্চ লক্ষ্য দেখে উদ্বিগ্ন এফবিসিসিআই।
বিস্তারিত
4

টিআইবি

অপ্রদর্শিত অর্থ সাদা করার সুযোগ দুর্নীতি সহায়ক বলে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে টিআইবি।
বিস্তারিত
2

আওয়ামী লীগ

সংকটকালে বাস্তবসম্মত ও গণমুখী বাজেট, বলছে আওয়ামী লীগ।
বিস্তারিত
3

বিএনপি

প্রস্তাবিত বাজেট সাধারণ মানুষের জন্য নয়, লুটেরাদের জন্য বলে মনে করছে বিএনপি।
বিস্তারিত

সংখ্যায় বাজেট

বাজেটের মোট আকার ৳৭,৯৭,০০০ কোটি
রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ৳৫,৪১,০০০ কোটি
বাজেট ঘাটতি ৳২,৫৬,০০০ কোটি
জনপ্রশাসন খাতে বরাদ্দ ৳২,৯৭,৩৮৮ কোটি
ঋণ ৳২,৫১,৬০০ কোটি
বৈদেশিক ঋণে সুদ পরিশোধ ৳৩৬,৫০০ কোটি
জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৬.৭৫%
মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৬.৫০%
অর্থনীতির ছাত্র, কিন্তু ক্যারিয়ার কূটনীতিতে, চাকরি থেকে অবসরের পর রাজনীতিতে নেমে পররাষ্ট্রমন্ত্রীও হয়েছিলেন আবুল হাসান মাহমুদ আলী। টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর তার কাঁধে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী হিসাবে নিজের প্রথম বাজেট সংসদে দিলেন মাহমুদ আলী। যার শিরোনাম দিয়েছেন- ‘টেকসই উন্নয়নের পরিক্রমায় স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নযাত্রায়’। লাল ব্রিফকেস হাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেই সংসদ অধিবেশনে ঢোকেন তিনি। ছবি : পিআইডি

প্রবৃদ্ধি

আওয়ামী লীগ তাদের সরকারের অর্জন হিসাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধিকে বরাবরই দেখিয়ে আসছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে এই হার ছিল ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ। ধারাবাহিকভাবে বেড়ে তা ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশে উঠেছিল, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। তারপর ধাক্কা আসে কোভিড মহামারির কারণে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে তা ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশে নেমে আসে। এরপর ইউক্রেইন যুদ্ধের মধ্যেও বিদায়ী অর্থবছরে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরেছিল সরকার। তবে তা অর্জনের কোনও সম্ভাবনা না থাকার মধ্যে এবার প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ ধরেছেন অর্থমন্ত্রী।

মূল্যস্ফীতি

দেশের অর্থনীতির সবচেয়ে আলোচিত ও উদ্বেগজনক সূচক এখন মূল্যস্ফীতি। বাজারের আগুনে মূল্যস্ফীতির পারদ চড়ছেই। গত ১৫ মাস ধরে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাবে গড় মূল্যস্ফীতির হার এখন ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ। খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ বলে বিবিএস হিসাব দিলেও বিআইডিএসের হিসাব তা ১৫ শতাংশ দেখাচ্ছে। বিদায়ী অর্থবছরের বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য থাকলেও তা সম্ভবপর হয়নি। এবার ৬ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য ঠিক করেছেন অর্থমন্ত্রী।

স্বাস্থ্য

স্বাস্থ্য খাতে ৪১ হাজার ৪০৮ কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছেন অর্থমন্ত্রী, যা প্রস্তাবিত বাজেটের ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ। এখাতে বরাদ্দ গতবারের থেকে খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। গতবার ছিল ৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জাতীয় বাজেটের ১৫ শতাংশ স্বাস্থ্য খাতে রাখার কথা বলে এলেও তা হচ্ছে না কখনও। তবে বাজেটে মহামারির মতো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলায় ২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছেন অর্থমন্ত্রী। স্বাস্থ্যে এবার কর পুনর্বিন্যাসের কারণে কিডনি ডায়ালাইসিস ও ক্যান্সারের ওষুধের দাম কমতে পারে। তবে চিকিৎসা সরঞ্জামের দাম বাড়ায় বাড়তে পারে হাসপাতাল ব্যয়।

শিক্ষা

শিক্ষা খাতে বাজেটে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৯৪ হাজার ৮০৯ কোটি টাকা। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জন্য ৫৫ হাজার ৮৯১ কোটি টাকা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য ৩৮ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। গতবার বরাদ্দ ছিল ৮৮ হাজার ১৬২ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এবার বরাদ্দ বেড়েছে ৬ হাজার ৫৪৮ কোটি টাকা।

সড়ক যোগাযোগ

ডলার সংকটে সরকার ব্যয় সঙ্কোচনের নীতি নেওয়ার প্রেক্ষাপটে এবারের বাজেটে যোগাযোগ অবকাঠামো খাতে বরাদ্দ গতবারের চেয়ে ৫ হাজার কোটি টাকা কমেছে। সড়ক, রেল, নৌ ও বিমান পরিবহন উন্নয়নে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৮০ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা, যেখানে ২০২৩–২৪ অর্থবছরে ছিল ৮৫ হাজার ১৯১ কোটি টাকা। তবে এবারের বাজেটে উন্নয়ন বাজেটের যে ২ লাখ ৮১ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা আকার ধরা হয়েছে, সেখানে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ যোগাযোগেই।

সামাজিক নিরাপত্তা

বয়স্কভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতাসহ বিভিন্ন ধরনের সামাজিক নিরাপত্তামূলক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ১ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকা খরচের পরিকল্পনা করছে সরকার। অঙ্কের হিসাবে তা বাজেটের ১৭ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। নতুন বাজেটে সুবিধাবঞ্চিত বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী, মা ও শিশু বিভাগে সেবা গ্রহীতার সংখ্যাও বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। সামাজিক সুরক্ষায় তৃতীয় লিঙ্গের সেবাগ্রহীতার সংখ্যা দ্বিগুণ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এদিকে সিপিডি বলছে, সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দের বিষয়টি ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখাচ্ছে সরকার।

কৃষি

ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”

ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ

ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”

এই পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটকে সামনে রেখে সরকারকে সাত-পাঁচ ভেবে কাজ করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সংকটকালে সরকার নতুন বাজেটে কোন দিকগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়, সেটি দেখার বিষয়। তবে আমি মনে করি, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া উচিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, সে দিকটিতে। কারণ, বিগত দুই-তিন বছরে দেশে প্রধান প্রধান খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম এতটাই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশের সাধারণ মানুষের এখন তিন বেলার আহার জোটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।”

সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ

ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”

এই পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটকে সামনে রেখে সরকারকে সাত-পাঁচ ভেবে কাজ করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সংকটকালে সরকার নতুন বাজেটে কোন দিকগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়, সেটি দেখার বিষয়। তবে আমি মনে করি, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া উচিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, সে দিকটিতে। কারণ, বিগত দুই-তিন বছরে দেশে প্রধান প্রধান খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম এতটাই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশের সাধারণ মানুষের এখন তিন বেলার আহার জোটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।”

বিদেশি ঋণ

ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”

এই পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটকে সামনে রেখে সরকারকে সাত-পাঁচ ভেবে কাজ করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সংকটকালে সরকার নতুন বাজেটে কোন দিকগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়, সেটি দেখার বিষয়। তবে আমি মনে করি, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া উচিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, সে দিকটিতে। কারণ, বিগত দুই-তিন বছরে দেশে প্রধান প্রধান খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম এতটাই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশের সাধারণ মানুষের এখন তিন বেলার আহার জোটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।”

রপ্তানি

ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”

এই পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটকে সামনে রেখে সরকারকে সাত-পাঁচ ভেবে কাজ করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সংকটকালে সরকার নতুন বাজেটে কোন দিকগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়, সেটি দেখার বিষয়। তবে আমি মনে করি, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া উচিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, সে দিকটিতে। কারণ, বিগত দুই-তিন বছরে দেশে প্রধান প্রধান খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম এতটাই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশের সাধারণ মানুষের এখন তিন বেলার আহার জোটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।”

রেমিট্যান্স

ব্যাংক ও আর্থিক খাতেও চলছে দুর্দশা। এছাড়া দাতা সংস্থার ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তিও সন্তোষজনক নয়। ডলার সংকটের কারণে সরকার প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই আমদানি করতে পারছে না, বা আমদানির বিল পরিশোধ করতে পারছে না। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগেও চলছে খরা, হচ্ছে না নতুন কর্মসংস্থান।”

এই পরিস্থিতিতে নতুন বাজেটকে সামনে রেখে সরকারকে সাত-পাঁচ ভেবে কাজ করতে হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “সংকটকালে সরকার নতুন বাজেটে কোন দিকগুলোকে বেশি প্রাধান্য দেয়, সেটি দেখার বিষয়। তবে আমি মনে করি, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া উচিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি কীভাবে কমিয়ে আনা যায়, সে দিকটিতে। কারণ, বিগত দুই-তিন বছরে দেশে প্রধান প্রধান খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম এতটাই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশের সাধারণ মানুষের এখন তিন বেলার আহার জোটানোই কঠিন হয়ে পড়েছে।”

বাজেট বচন
তাদের বাজেট
তাদের বাজেট

‘আলু-পেঁয়াজের দাম কমবে কি’

সরকার যদি (ভোজ্য) তেলের দাম কমায় বাজেটে, আমরা তাতেই খুশি। সব কিছুর দাম বাড়তি।
বিস্তারিত
Roshidul

‘বাজেট নিয়ে ভাবার ফুরসত কই’

এখন লোকজনের আয়-রোজগার কম, আমাদেরও সার্ভিসিং বিল বেশি দিতে পারে না। এখন বলেন, এই বাজেট দিয়ে আমার কী হবে?
বিস্তারিত

‘বড় ব্যবসায়ীদের তুষ্ট করার কাজ কম করলে ভালো হয়’

বাজেট ঘোষণার কয়েকমাস আগে থেকেই বাজেট নিয়ে না চাইলেও চিন্তা ভাবনা করতে হয়।
বিস্তারিত
কাজল আবদুল্লাহ

‘বাজেট কপি-পেস্ট পর্যায়ে চলে গেছে’

... বাজেট অনেক বড় একটি শিল্প। এটা একটি কবিতা লেখার মতো।
বিস্তারিত
কানিজ ফাতেমা

‘সুবিধাগুলো যোগ্য উদ্যোক্তাদের কাছে পৌঁছায় না’

হস্তশিল্প বা স্থানীয় শিল্প বিকাশে আরও মনোযোগ দিতে হবে। রপ্তানি পণ্য কীভাবে বাড়ানো যায়, তা নিয়ে ভাবতে হবে।
বিস্তারিত

‘আলু-পেঁয়াজের দাম কমবে কি’

সরকার যদি (ভোজ্য) তেলের দাম কমায় বাজেটে, আমরা তাতেই খুশি। সব কিছুর দাম বাড়তি।
বিস্তারিত
Roshidul

‘বাজেট নিয়ে ভাবার ফুরসত কই’

এখন লোকজনের আয়-রোজগার কম, আমাদেরও সার্ভিসিং বিল বেশি দিতে পারে না। এখন বলেন, এই বাজেট দিয়ে আমার কী হবে?
বিস্তারিত

‘বড় ব্যবসায়ীদের তুষ্ট করার কাজ কম করলে ভালো হয়’

বাজেট ঘোষণার কয়েকমাস আগে থেকেই বাজেট নিয়ে না চাইলেও চিন্তা ভাবনা করতে হয়।
বিস্তারিত
কাজল আবদুল্লাহ

‘বাজেট কপি-পেস্ট পর্যায়ে চলে গেছে’

... বাজেট অনেক বড় একটি শিল্প। এটা একটি কবিতা লেখার মতো।
বিস্তারিত
কানিজ ফাতেমা

‘সুবিধাগুলো যোগ্য উদ্যোক্তাদের কাছে পৌঁছায় না’

হস্তশিল্প বা স্থানীয় শিল্প বিকাশে আরও মনোযোগ দিতে হবে। রপ্তানি পণ্য কীভাবে বাড়ানো যায়, তা নিয়ে ভাবতে হবে।
বিস্তারিত
ছবির ওপর ট্যাপ করুন বা মাউসের কার্সর রাখুন
অলঙ্করণ : আনিসুর রহমান লিটন

আমরা আবার ঋণনির্ভর হয়ে পড়ছি

এবারের বাজেটে প্রয়োজন ছিল ওই লক্ষ্যের যার মাধ্যমে কীভাবে অর্থনীতিকে আগের জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়। এরপর এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’র দিকে নিয়ে যাব।

সরকারের কাছে সাধারণ মানুষের গুরুত্ব নেই, গুরুত্ব প্রভাবশালীদের

“এমনিতেই ছোট ব্যবসায়ীরা খারাপ আছে। বড় ব্যবসায়ীরা ছোট ব্যবসায়ীদের ক্রাউড আউট করে ফেলে। সেখানে সরকার ঘাটতি মেটাতে একটা বড় অংশ ব্যাংক থেকে লোন নেবে। তাহলে এই ছোট ব্যবসায়ীরা কোথায় যাবে?”

বাজেটে প্রস্তাব প্রতিফলিত না হওয়ায় আশাহত পোশাক ব্যবসায়ীরা

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে আসায় আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তবে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের এই প্রধান খাতটির জন্য কিছু নীতি সহায়তার প্রস্তাব দেওয়া হলেও বর্তমান কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য আমাদের মূল প্রস্তাবগুলো প্রস্তাবিত বাজেটে প্রতিফলিত হয়নি।

পরিস্থিতি মাথায় রেখেই এ বাজেট : প্রধানমন্ত্রী

“এই বাজেটে এবার মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোকে নিশ্চিত করার জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, দেশীয় শিল্প, সামাজিক নিরাপত্তা—এগুলোকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে, যা মানুষের জীবন যাত্রা উন্নত করবে।”

এটি ‘বেনজীর বাজেট’ : ফখরুল

“এই বাজেট হচ্ছে কালো টাকার বাজেট। কালো টাকা কী করে সাদা করা যায়, তার বাজেট; কী করে দুর্নীতি আরও বেশি করে করা যাবে, তার বাজেট। … কী করে দুর্নীতি আরও বিস্তৃত করা যায় তার বাজেট।”

সাধুদের তিরস্কার, অসাধুদের পুরস্কারের বাজেট

“যারা সর্বোচ্চ আয় করে, তাদের দিতে হবে ৩০ শতাংশ ট্যাক্স, আর কালো টাকা সাদা করতে ১৫ শতাংশ ট্যাক্স দিলেই হচ্ছে। এর ফলে, আপনি করদাতাদের করলেন তিরস্কার এবং কর-ঋণ খেলাপিদের দিলেন পুরস্কার।”

আর কোন পোস্ট নেই

সরকারের কাছে সাধারণ মানুষের গুরুত্ব নেই, গুরুত্ব প্রভাবশালীদের

“এমনিতেই ছোট ব্যবসায়ীরা খারাপ আছে। বড় ব্যবসায়ীরা ছোট ব্যবসায়ীদের ক্রাউড আউট করে ফেলে। সেখানে সরকার ঘাটতি মেটাতে একটা বড় অংশ ব্যাংক থেকে লোন নেবে। তাহলে এই ছোট ব্যবসায়ীরা কোথায় যাবে?”

বাজেটে প্রস্তাব প্রতিফলিত না হওয়ায় আশাহত পোশাক ব্যবসায়ীরা

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে আসায় আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তবে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের এই প্রধান খাতটির জন্য কিছু নীতি সহায়তার প্রস্তাব দেওয়া হলেও বর্তমান কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য আমাদের মূল প্রস্তাবগুলো প্রস্তাবিত বাজেটে প্রতিফলিত হয়নি।

আর কোন পোস্ট নেই

আমরা আবার ঋণনির্ভর হয়ে পড়ছি

এবারের বাজেটে প্রয়োজন ছিল ওই লক্ষ্যের যার মাধ্যমে কীভাবে অর্থনীতিকে আগের জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়। এরপর এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’র দিকে নিয়ে যাব।

সরকারের কাছে সাধারণ মানুষের গুরুত্ব নেই, গুরুত্ব প্রভাবশালীদের

“এমনিতেই ছোট ব্যবসায়ীরা খারাপ আছে। বড় ব্যবসায়ীরা ছোট ব্যবসায়ীদের ক্রাউড আউট করে ফেলে। সেখানে সরকার ঘাটতি মেটাতে একটা বড় অংশ ব্যাংক থেকে লোন নেবে। তাহলে এই ছোট ব্যবসায়ীরা কোথায় যাবে?”

আর কোন পোস্ট নেই