এই শাটল ট্রেন নিয়ে অনেক গান, কবিতা, গল্প, উপন্যাস, এমনকি সিনেমাও হয়েছে।
যেকোনও শাসকের অন্যায্য সিদ্ধান্ত, অগণতান্ত্রিক আচরণ ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলি দুর্বল করে দেওয়াই ফ্যাসিবাদের পথ প্রশস্ত করে…
আঞ্চলিক যুদ্ধ কার্যত শুরু হয়ে গেছে। এখন বড় প্রশ্ন হলো: এটা কি বাড়বে, নাকি থেমে যাবে।
অভ্যুত্থানের পর নারী হেনস্তার পর পর কয়েকটি ঘটনার ধরণ দেখে মনে হয়েছে, সমাজে নারীদের স্বাভাবিক চলাফেরায় ভীতি সঞ্চার করতেই ঘটনোগুলো ঘটানো হয়েছে।
হত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারীরা যদি দেড় মাসের মাথায় নিজেরাই হত্যাকারী হয়ে যায়, ঠাণ্ডা মাথার খুনি হয়ে উঠে, তাহলে এই দেশ সংস্কার কে করবে?
এবারের আন্দোলনে এটা প্রমাণিত হয়েছে যে, সঠিক প্রেরণা এবং নেতৃত্বের মাধ্যমে, নারীরা সামাজিক পরিবর্তনে একটি শক্তিশালী শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার সক্ষমতা রাখেন।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো চালুর আগেই মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের ব্যাবস্থা গড়ে তুলতে হবে।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান দেশের আট বিভাগে একটি করে নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।
সংস্কার করতে হলে মানুষের আস্থা অর্জন করেই সেটা করতে হবে। তাই মানুষের প্রতিক্রিয়া ও অস্থিরতাকে আমলে নেওয়া জরুরি।
আশা করা যায়, ইসরায়েলি দর্শক-শ্রোতারা শেষ পর্যন্ত ক্লান্ত হয়ে টিভির সামনে থেকে উঠে যাবে। কিন্তু আপাতত নিরন্তর রক্তগঙ্গার এই দৃশ্য এক নিশ্চিত ব্লকবাস্টার।
দুদক কি তবে সত্যিই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না! মিছেমিছিই মামলা করে আর তোলে!
ছাত্রদের সমর্থনে শ্রমিকরা কেন পথে নেমে এলো এই বিষয়টি উপেক্ষা করলে আন্দোলনের সাফল্য নিয়ে অনেক আলোচনা সত্ত্বেও সমাজে বৈষম্য থেকেই যাবে।
দেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে অনেক কিছু বদলালেও বাজারের চিত্র এখনও বদলায়নি। চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটে হয়েছে কেবল মুখবদল।
প্রশ্ন ছিল আজকের বাংলাদেশে কেমন শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক চান তারা আর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে শিক্ষার্থী হিসেবে তাঁদের প্রত্যাশা কী?
প্রশ্ন ছিল আজকের বাংলাদেশে কেমন শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক চান তারা আর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে শিক্ষক হিসেবে তাঁদের প্রত্যাশা কী?
ছাত্র-শিক্ষকদের মধ্যে এই আস্থার সংকটটা একপাক্ষিক নয়, এখানে দায় দুপক্ষেরই আছে।
আঞ্চলিক যুদ্ধ কার্যত শুরু হয়ে গেছে। এখন বড় প্রশ্ন হলো: এটা কি বাড়বে, নাকি থেমে যাবে।
অভ্যুত্থানের পর নারী হেনস্তার পর পর কয়েকটি ঘটনার ধরণ দেখে মনে হয়েছে, সমাজে নারীদের স্বাভাবিক চলাফেরায় ভীতি সঞ্চার করতেই ঘটনোগুলো ঘটানো হয়েছে।
দেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে অনেক কিছু বদলালেও বাজারের চিত্র এখনও বদলায়নি। চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটে হয়েছে কেবল মুখবদল।
প্রশ্ন ছিল আজকের বাংলাদেশে কেমন শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক চান তারা আর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে শিক্ষার্থী হিসেবে তাঁদের প্রত্যাশা কী?
প্রশ্ন ছিল আজকের বাংলাদেশে কেমন শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক চান তারা আর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে শিক্ষক হিসেবে তাঁদের প্রত্যাশা কী?
ছাত্র-শিক্ষকদের মধ্যে এই আস্থার সংকটটা একপাক্ষিক নয়, এখানে দায় দুপক্ষেরই আছে।
আঞ্চলিক যুদ্ধ কার্যত শুরু হয়ে গেছে। এখন বড় প্রশ্ন হলো: এটা কি বাড়বে, নাকি থেমে যাবে।
অভ্যুত্থানের পর নারী হেনস্তার পর পর কয়েকটি ঘটনার ধরণ দেখে মনে হয়েছে, সমাজে নারীদের স্বাভাবিক চলাফেরায় ভীতি সঞ্চার করতেই ঘটনোগুলো ঘটানো হয়েছে।