![](https://www.shokalshondha.com/wp-content/uploads/2024/06/Farsim-Mannan-768x432--300x169.jpg)
পঁচাত্তরের পর থেকে আমাদের রাষ্ট্রক্ষমতায় যখন যে-ই থাক, নিজেকে অথবা নিজেদের দেশে এবং বিদেশে গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে পদ্ধতিগতভাবে একই পথ অনুসরণ করে চলে। পছন্দে-অপছন্দে তফাত আছে অবশ্যই। নৈতিকতার মানদণ্ডে স্খলন-পতন-ত্রুটি এসবও ধারাবাহিক।
অসংখ্য ইতি-নেতির মাঝে মহানন্দময় মুক্তির স্বাদ, হতে পারে তাঁর আরাধ্য ছিল। কিন্তু বাস্তবের স্বার্থান্ধ জিঘাংসা তাঁকে অপমানিত করে। পঁচাত্তরের পনেরোই আগষ্ট এক ‘আকাশ পানে হাত বাড়ানো’ স্বপ্নের অপমৃত্যু ঘটায়।
অসংখ্য ইতি-নেতির মাঝে মহানন্দময় মুক্তির স্বাদ, হতে পারে তাঁর আরাধ্য ছিল। কিন্তু বাস্তবের স্বার্থান্ধ জিঘাংসা তাঁকে অপমানিত করে। পঁচাত্তরের পনেরোই আগষ্ট এক ‘আকাশ পানে হাত বাড়ানো’ স্বপ্নের অপমৃত্যু ঘটায়।
নিজেকে যেমন ‘ঢাকার ছেলে’ বলে পরিচয় দিতেন তেমনি আত্মজীবনীতেও লিখেছেন ‘আমি জানতাম আমি ঢাকারই ছেলে’। এই ঢাকা-কলকাতা-ঢাকা যাতায়াতের সুবাদে প্রমত্তা পদ্মা-গঙ্গার সঙ্গে চেনা-জানা হয়ে গিয়েছিল শৈশবেই। নদীময় সেসব দিন গভীর ছাপ ফেলেছিল তার জীবনে।
এখন জানি, তখন ওই অর্থনীতিবিদরা ছিলেন রক্ষাব্যূহে শক্ত পাটাতনের মতো
পারিপার্শ্বিক বাস্তবতার চ্যালেঞ্জ ছিল নজিরবিহীন। তিনি ভয় পাননি। পিছিয়েও আসেননি।
অসংখ্য ইতি-নেতির মাঝে মহানন্দময় মুক্তির স্বাদ, হতে পারে তাঁর আরাধ্য ছিল। কিন্তু বাস্তবের স্বার্থান্ধ জিঘাংসা তাঁকে অপমানিত করে। পঁচাত্তরের পনেরোই আগষ্ট এক ‘আকাশ পানে হাত বাড়ানো’ স্বপ্নের অপমৃত্যু ঘটায়।
নিজেকে যেমন ‘ঢাকার ছেলে’ বলে পরিচয় দিতেন তেমনি আত্মজীবনীতেও লিখেছেন ‘আমি জানতাম আমি ঢাকারই ছেলে’। এই ঢাকা-কলকাতা-ঢাকা যাতায়াতের সুবাদে প্রমত্তা পদ্মা-গঙ্গার সঙ্গে চেনা-জানা হয়ে গিয়েছিল শৈশবেই। নদীময় সেসব দিন গভীর ছাপ ফেলেছিল তার জীবনে।
এখন জানি, তখন ওই অর্থনীতিবিদরা ছিলেন রক্ষাব্যূহে শক্ত পাটাতনের মতো
পারিপার্শ্বিক বাস্তবতার চ্যালেঞ্জ ছিল নজিরবিহীন। তিনি ভয় পাননি। পিছিয়েও আসেননি।
অসংখ্য ইতি-নেতির মাঝে মহানন্দময় মুক্তির স্বাদ, হতে পারে তাঁর আরাধ্য ছিল। কিন্তু বাস্তবের স্বার্থান্ধ জিঘাংসা তাঁকে অপমানিত করে। পঁচাত্তরের পনেরোই আগষ্ট এক ‘আকাশ পানে হাত বাড়ানো’ স্বপ্নের অপমৃত্যু ঘটায়।
নিজেকে যেমন ‘ঢাকার ছেলে’ বলে পরিচয় দিতেন তেমনি আত্মজীবনীতেও লিখেছেন ‘আমি জানতাম আমি ঢাকারই ছেলে’। এই ঢাকা-কলকাতা-ঢাকা যাতায়াতের সুবাদে প্রমত্তা পদ্মা-গঙ্গার সঙ্গে চেনা-জানা হয়ে গিয়েছিল শৈশবেই। নদীময় সেসব দিন গভীর ছাপ ফেলেছিল তার জীবনে।
এখন জানি, তখন ওই অর্থনীতিবিদরা ছিলেন রক্ষাব্যূহে শক্ত পাটাতনের মতো
পারিপার্শ্বিক বাস্তবতার চ্যালেঞ্জ ছিল নজিরবিহীন। তিনি ভয় পাননি। পিছিয়েও আসেননি।