লক্ষ মানুষ পথে নামলে উচ্ছেদ করা যায় সরকার, ভেঙ্গে চুরে ফেলা যায় অবকাঠামো, কিন্তু গণতন্ত্রের ভিত্তি নির্মাণ করতে সময় লাগে, লাগে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির চর্চা।
নতুন রাজনৈতিক শক্তির আবির্ভাব কিংবা পুরাতন শক্তির রূপান্তর— যে শক্তিই এ দেশে রাজনীতি করবে, তাদের নতুন প্রজন্মের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই রাজনীতি করতে হবে।
এবারে সেই জাগতিক বন্দিত্ব থেকে মুক্তি দিয়ে স্যার পাড়ি জমালেন আরেক ভুবনে। সুরে ভরা সে ভুবন। সে অপার্থিব ভুবনে পৌঁছে নিশ্চয় অরূপের সন্ধান পেয়েছেন স্যার!
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ফসল এই সরকার কেন তবে বৈষম্য বাড়ানোর পথে হাঁটবে?
নতুন রাজনৈতিক শক্তির আবির্ভাব কিংবা পুরাতন শক্তির রূপান্তর— যে শক্তিই এ দেশে রাজনীতি করবে, তাদের নতুন প্রজন্মের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই রাজনীতি করতে হবে।
ভরা পূর্ণিমায় ২০২৪ সালের জুলাইয়ের শেষে কক্সবাজারের সৈকত ভেঙ্গে অন্তত তিন হাজারের বেশি ঝাউগাছ উপড়ে পড়েছে।
মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমরা যত বেশি জানছি, বিজ্ঞানীরা যেন ততই জ্ঞানের অন্যান্য শাখার ওপর তাদের ছাপ মেরে দেওয়ার জন্য দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ হয়ে উঠছেন।
উদ্ভিদ সংগ্রহের সেই অভিযানে লিনিয়াস প্রায় ১০০০ মাইল (১৬০০ কিলোমিটার) পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করেন। ১৯৩৭ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর ‘ফ্লোরা ল্যাপোনিকা’।
উন্নত দেশগুলোতে প্রতি দুই বা তিন বছর অন্তর নগরের পরিবর্তন ও পরিস্থিতির বাস্তবতার সঙ্গে সঙ্গে বিধিমালা ও কোড হালনাগাদ করা হয়— আধুনিকায়ন করা হয়। আমাদের দেশে এই চর্চা নেই।
জল, হাওয়া ও আলোর বিষয়ে আমাদের ঐতিহ্যগত বাস্তুরীতি কীভাবে আধুনিক ভবন নকশা ও নির্মাণে আরোপ করা যায় সেদিকে যত্নবান হতে হবে। এতে কৃত্রিম আলো ও বাতাসের প্রয়োজন কমে যাবে অনেকটা
ভারতের জয়পুরের ‘যন্তর মন্তর’-এর কথা অনেকেরই জানা। ১৭২৪ থেকে ১৭৩০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে মানমন্দিরের এমন জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক স্থাপত্য উদ্ভাবন কেবল ভারতেরই নয় সেকালের বিশ্ব ইতিহাসে ছিল এক যুগান্তকারী ঘটনা।
এই মুহূর্তে যে মজুরি কাঠামো হয়েছে, আমরা এটা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছি। এটা নিয়েই আমরা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টা করতে চাই। এর ধারাবাহিকতায় ভবিষ্যত যদি ভালো হয়, তাহলে আমরা সবাই মিলে এটি নিয়ে কাজ করব। এককভাবে নয়, সবাইকে একসাথে এসব নিয়ে কাজ করতে হবে।
নূন্যতম মজুরি অর্থাৎ সর্বনিম্ন গ্রেড নিয়ে আলোচনা এত বেশি থাকে যে মালিকরা এই সুযোগে কারখানার নব্বই ভাগ শ্রমিকের অন্য গ্রেডগুলোতে কোনওমতে যৎসামান্য মজুরি বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত পাস করিয়ে নেয়। ফলে শ্রমিকপক্ষের সকল গ্রেডে একই হারে মজুরি বৃদ্ধির দাবি সর্ম্পূণভাবে অগ্রাহ্য হয়ে থাকে।
বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট রমনার বটমূলে আয়োজন করে আসছে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। সুরে-গানে-কথায় এ আয়োজন যোগায় বাঙালি হয়ে বাঁচবার রসদ, জানায় বাঙালির জীবনকে শুদ্ধ করার আহ্বান। জাতীয় জীবনে দীর্ঘ প্রায় ষাট বছর ধরে সত্যিকারের প্রাণ-প্রকৃতি ঘনিষ্ঠ বাঙালি হওয়ার প্রেরণা হয়ে উঠেছে এ অনুষ্ঠান । ঢাকায় রমনা পার্কে অশ্বত্থ গাছের নিচে ১৩৭৪ বঙ্গাব্দ/ ১৯৬৭ সালের মধ্য এপ্রিলে পহেলা বৈশাখের সকালে প্রথম বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়েছিল। ছবি: ছায়ানটের সংগ্রহশালা থেকে (বি.স.)