দুবাইয়ে ২২৮ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের মতো দলের বিপক্ষে এমন পুঁজি নিয়ে জেতা সহজ নয়। তাওহিদ হৃদয় ও জাকের আলি রেকর্ড জুটি না গড়লে স্কোরটা ২০০’ও পার হত না। দেখে নেওয়া যাক, এই ম্যাচে বাংলাদেশের ইনিংসে হওয়া রেকর্ডগুলো।
- ৩৫ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর ষষ্ঠ উইকেটে ২০৬ বলে ১৫৪ রানের জুটি গড়েছেন হৃদয়-জাকের, যা চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে সর্বোচ্চ। ২০০৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার জাস্টিন কেম্প ও মার্ক বাউচারের ষষ্ঠ উইকেটে পাকিস্তানের বিপক্ষে মোহালিতে ১৩১ রানের জুটি ছিল এতদিনের সেরা।
- ওয়ানডেতে ষষ্ঠ উইকেটে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের জুটিও এটা। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও ইমরুল কায়েস ২০১৮ সালে দুবাইয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে করেছিলেন ১২৮ রান। ভারতের বিপক্ষেও জাকের-হৃদয় জুটির ১৫৪ ষষ্ঠ উইকেটে সর্বোচ্চ। ২০০৫ সালে ১৩৩ রান করেছিলেন শ্রীলঙ্কার মারভান আতাপাত্তু ও রাসেল আরনল্ড।
- সেঞ্চুরি করেছেন তাওহিদ হৃদয়। এটা ওয়ানডেতে তার প্রথম সেঞ্চুরি।
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিন সংস্করণ মিলিয়ে বাংলাদেশের হয়ে যৌথ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ (মাশরাফিরও শূন্য ৩৩টি) ৩৩বার শূন্য রানে আউট হলেন মুশফিকুর রহিম। তিন সংস্করণ মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি ৩৬ বার শূন্য রানে আউটের রেকর্ডটা তামিম ইকবালের (বাংলাদেশের হয়ে)।
- প্রথম ১০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে বাংলাদেশ সর্বশেষ ইনিংসের প্রথম ১০ ওভারের মধ্যে অন্তত ৫ উইকেট হারিয়েছিল ২০২২ সালে চট্টগ্রামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে। ৫৫ ম্যাচ পর আবারও ঘটল এমন কিছু।
- ওয়ানডেতে সবচেয়ে কম বলে ২০০ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড গড়েছেন মোহাম্মদ শামি। ২০০ উইকেট নিতে ৫১২৬ বল করেছেন শামি। এত দিন এই রেকর্ড ছিল মিচেল স্টার্কের। অস্ট্রেলিয়ার এই পেসার ২০০ উইকেট নিতে করেছিলেন ৫২৪০ বল।